শনিবার, ১৪ জানুয়ারী, ২০১৭

The pill

The pill :
1960 সালে গর্ভনিরোধক হিসেবে ব্যবহারের জন্য অনুমোদিত এবং এখন বিশ্বের প্রায় 100 মিলিয়ন নারী কতৃর্ক গৃহিত এই সম্মলিত জন্মনিরোধক এই ট্যাবলেট যৌন বিল্পবের জন্য প্রধান চালিকা শক্তি হিসেবে প্রাধান্য পায়। প্রজনন ক্ষমতার সংলাপ পরিবর্তন এবং মুলত নারীদের পুরুষদের থেকে ক্ষমতা স্থানান্তরের জন্য এটি এক অগ্রগামী বিপ্লব।

Airoplane




Airoplane :
অনেকেই সন্দেহ করতে পারে " ধাতু পাখি " নামক উদ্ভাবন মানব ইতিহাসে কিভাবে সম্ভব? কিন্তু রাইট নামক দুই ভাইয়ের অক্লান্ত পরিশ্রমে এই ধাতু পাখি আবিষ্কার হয় যার বর্তমান নাম Airoplane বা বিমান বিশাল আকৃতিতে তৈরী এই আকাশযান মানুষের সময়কে করেছে অনেক সংক্ষেপ। মানুষসহ নানান ধরনের পন্য সমুহ দেশ বিদেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে পৌছে দিয়ে বৈশ্বিক অর্থনীতিকে করেছে যেমন চাঙ্গা তেমনি দেশে দেশে ভ্রাতৃত্ববোধ তৈরী করেছে ঈর্ষনীয়।

Mobile phone







Mobile phone :
1973 সালে মোটোরোলা কোম্পানী বাধাইকরন উপকরন ছাড়া হ্যান্ড হোল্ড মোবাইল ফোন আবিষ্কার করেন যেটি আকারে বেশ বিশাল এবং ওজন প্রায় 4.4 পাউন্ড ( 2.2 কেজি) রিচার্জ করতে 10 ঘন্টা সময় লাগা এই মোবাইল ফোনটিতে কথা বলা যেতো মাত্র 30 মিনিট। কিন্তু নিত্যনতুন সব যন্ত্র আবিষ্কারের মাধ্যমে মোবাইল ফোন হয়ে উঠেছে যুগের সবচেয়ে জনপ্রিয় ডিভাইস হিসেবে। গানিতিক হিসাব থেকে শুরু করে কেনাকাটা পর্যন্ত আমারা মোবাইল ফোনের কল্যানে করতে পারি। পুরো পৃথিবীটাকে হাতের মুঠোয় এনে দিতে মোবাইল ফোনের কৃতিত্ব বলে শেষ করা যাবে না। নিত্য নতুন চমকপ্রদ কার্যবলীতে মোবাইল পৃথিবীকে নিয়ে গেছে অনন্য এক উচ্চতায়।

Solar Battery

Solar Battery :
1954 সালে বেল নামক একজন প্রখ্যাত বিজ্ঞানী সোলর ব্যাটারী আবিষ্কার করেন। চার্জ সংরক্ষনের এক অভিনব পদ্বতি শুরু হয় বিশ্বে । বিশ্বের আনাচে কানাচে যেখানে বিদুৎ পৌছায় নি সৌর ব্যাটারির কল্যানে আলোর মুখ দেখতে পাচ্ছে বিদুৎ সংযোগহীন হাজার হাজার মানুষ। সমসাময়িক সব বিষয়ে উন্নত হতে থাকে মানব ইতিহাসের সব বিষয় গুলো।

Anesthesia

Anesthesia:-

1846 সালের আগে আধুনিক অস্ত্রোপচার পদ্বতি এবং যন্ত্রনাদায়ক পরীক্ষাসমুহ যন্ত্রনাবিহীন ভাবে করা অত্যন্ত কঠিন ছিলো। Anesthesia অথ্যাৎ চেতনানাশক পদার্থ হাজার হাজার বছর আগে থেকেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে। যদিও প্রথম দিকের গঠনে অ্যালকোহল বা Mandrake নির্যাস সংস্করন অত্যাধুনিক ভাবে কম ছিলো। কিন্তু আধুনিক ডাক্তারদের উদ্বাবিত পদ্বতিতে নাইট্রাস অক্সাইড এবং থার আকারে গঠিত Anesthesia অনুত্তেজিত রোগীদের চেতনা ফিরিয়ে আনতে কার্যকরী ভুমিকা পালন করছে। ব্যাথা একটি সার্বজনীন অভিজ্ঞতা। সৃতারাং Anesthesia পরবর্তী চিকিৎসা বিজ্ঞানে অথ্যাৎ চিকিৎসা পদ্বতিতে আনন্দদায়ক, উপভোগ্য এবং ব্যাথাবিহীন অস্ত্রোপচারের সূচনা ঘটিয়েছে। নিত্য নতুন সার্জারী সমুহ Anesthesia র কল্যানেই সহজ, নির্ভুল এবং কষ্টবিহীন ভাবে সম্ভব হচ্ছে।

Laser

Laser :
1960 সালে থিওডোর মেইমান নামক এক বিজ্ঞানী লেজার আবিষ্কার করেন ।হাল্কা অ্যামপ্লিফিকেশন বিকিরনের উদ্দীপিত নিঃসরনের দ্বারা লেজারের অস্বিত্ব পাওয়া যায়। বিবর্ধিত আলো স্থানিক সঙ্গতি আলো শ্রেনীর এবং দীর্ঘ দুরত্বজুড়ে ঘনীভুত করতে সক্ষম হয়। আধুনিক যুগে এ লেজারের সাহায্য লেজার কাটার, বারকোড স্কান্যার, এবং অস্ত্রোপাচারের সরন্জ্ঞাম সহ নানাবিধ কাজে ব্যবহার করা হয়।

Assembly line

Assembly line :
পূর্বে কোনো পন্য উচ্চ উৎপাদনের জন্য ব্যাপক কাঠ খড় পোড়ানো হতো। Assembly line উচ্চ ভলিউম উৎপাদনের জন্য প্রথম অনুমতি দেয়। আয়তন বহুলাংশে বৃদ্বি করে নতুন পন্য উৎপাদন এবং নিয়মানুযায়ী প্রবাহকরন Assembly line এর ই অসাধারন কৃতিত্ব।

Plastic

Plastic :
প্লাস্টিক পৃথিবীব্যাপি আমাদের নিত্যদিনের সঙ্গী হয়ে উঠেছে। এটি অভাবনীয় পরিবর্তন এনেছে সর্বস্তরের মানুষের ব্যক্তিগত, পারিবারিক, এবং সামাজিক জীবনে ।প্লাস্টিক এই শতাব্দির এমন একটি উদ্ভাবন যা পৌছে গেছে কিংবদন্তীতুল্য আবিষ্কার গুলোর কাতারে । পানি প্রতিরোধ ,অত্যন্ত নমনীয় উপাদান খাদ্য প্যাকেজিং থেকে খেলনা এমনকি মহাকাশযান থেকে প্রায় প্রতিটি শিল্পে, বাসা বাড়ির কাজে, রাস্তাঘাটে সব স্থানে ব্যবহার করা হয়। বর্তমানে এর সবচেয়ে আধুনিক কাচামাল পেট্রোলিয়াম থেকে সংগ্রহ করা হয়।

Electricity

Electricity :-

বিদুৎ আধুনিক বিজ্ঞানের শ্রেষ্ঠ আবিষ্কার। আধুনিক উদ্ভাবনের বিস্ময়কর প্রদীপ। শিল্প বিপ্লবের উত্থান বিদুৎের হাত ধরেই। যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত থেকে ক্রমান্বয়ে উন্নতর হওয়ার পেছনে বৈদ্যুতিক অবদান সবচেয়ে বেশী। ব্রিটিশ বিজ্ঞানী মাইকেল ফ্যারাডে 1820-1830 এর দশকে প্রথম বিদুৎ উৎপাদনের বুনিয়াদী তত্ত্ব আবিষ্কার করেন। সে তথ্যের উপর ভিত্তি করেই চলছে আজ অবধি বিদুৎ উৎপাদন। বিদুৎ শক্তি সন্ঝরন, বিদুৎ শক্তি বিতরন এবং বিদুৎ শক্তি সঞ্চয়ের প্রক্রিয়া রেখেই বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সম্বনয় ঘটানো হয়েছে। বৈশ্বিক শিল্পায়ন, যোগাযোগ ব্যবস্থা দ্রুত থেকে দ্রুততর, কৃষি ব্যবস্থার আধুনিকায়ন, নিত্য নতুন যন্ত্র আবিষ্কার, বৈজ্ঞানিক পর্যালোচনা ও পরীক্ষন ব্যবস্থার আশানুরুপ উন্নতি, ইলেকট্রো মিডিয়ার পদার্পন, আধুনিক শিক্ষা কাঠামো, চিকিৎসা ব্যবস্থার অসাধারন সব রোগ নিরুপন যন্ত্র আবিষ্কার সহ এমন কোনো বিষয় নেয় যেখানে বিদুৎের অবদান নেই। এক কথায় বিদুৎ বিজ্ঞানের অকল্পনীয় এক আর্শীবাদ। একবার ভেবে দেখুন বিদ্যুৎ আবিস্কার এর আগে কেমন ছিলো পৃথিবী এবিং এখন কেমন আছে।




Reinforced concrete



Reinforced concrete :

নির্মান শিল্পে এক অবিস্মরনীয় পরিবর্তন তথা বিপ্লব ঘটিয়েছে reinforced concrete। বিষয়টা এমন যে আমরা যেসব পুরোন কন্সট্রাকশন দেখে থাকি তা শুধু সিমেন্ট এবং এগ্রিগ্রেট এর সমন্বয়ে মিশ্রিত উপাদান দিয়ে তৈরি হত। কিন্তু সেটা মোটেই বহুতল ভবনের জন্য স্থায়ি কোন সমাধান ছিলো না। এই আবিস্কার বলে সিমেন্ট মর্টার এর সাথে স্টীল বব্যাবহার করলে নির্মান আরো মজবুত এবং স্থায়ি হয়। এখন মানুষের আকাঙ্ক্ষা পুরনের নিমিত্তে বহুতল ভবন নির্মানের এক যুগপৎ ইতিহাস রচনা করেছে এই আবিস্কার।। গঠন শৈলী অনুযায়ী আগের তুলনায় বড় নির্মান সম্ভব হয়েছে শুধু মাত্র reinforced concrete এর কল্যানেই। ইট, পাথর ,কংক্রিট এবং স্টিল এর বন্ধনে বহুতল নির্মান যেনো এক অলৌকিক আশ্চর্য ।

Microprocessor


Microprocessor :
মাইক্রোপ্রসেসর এমন একটি আবিষ্কার যেটা না হলে আজকে আমরা ল্যাপটপ এবং স্মার্টফোন দেখতে পেতাম না। 1946 সালে নির্মিত বহুল পরিচিত সুপার কম্পিউটারের ওজন ছিলো 60000( 27215 কেজি) যেটা বিশাল আকারের জন্য প্রয়োজনীয় কাজ, গবেষনা, তথ্য আদান প্রদানের ক্ষেত্রে ব্যাপক অসুবিধাজনক ছিলো। কিন্তু বিশ্ব্যব্যাপি সুপার হিরো টেড হফ 1971 সালে সর্বপ্রথম মাইক্রোপ্রসেসর আবিষ্কার করেন। আবিষ্কৃত মাইক্রোপ্রসেসর যেটা দেখতে ছোট একটি চিপের মতো তার মধ্যে সুপার কম্পিউটারের সব ফাংশন হ্রাস করে প্রেরন করা হয়। এবং এটি হয়ে ওঠে বহনযোগ্য আকৃতি। এই মাইক্রোপ্রসেসর কল্যানেই আমরা ল্যাপটপ স্মার্টফোন সমুহ বহন করে প্রয়োজনীয় কাজ সমুহ সম্পাদন করে বৈশ্বিক পরিবর্তন কে পৌছে দিচ্ছি আকাশের মতো বিশালতায়।

RADIO

RADIO:
1896 সালের আগে কেউ কখনো কল্পনা করতে পারে নি যে কোন তার ছাড়া শুধু মাত্র বাতাসের মাধ্যমে তথ্য পাঠানো সম্ভব হতে পারে। যদি কেউ এই বিষয়ে বলতো তখন তাঁকে বিকৃত মস্তিকের মানব হিসেবে বিবেচনা করা হতো। তবে Gugielmo Marconi এই সসব কিছু পাপাশ ককাটিয়ে উদ্ভাবন করেছিলেন রেডিও। অনেকে দাবি করেন নিকোলা টেসলা ছিলো তার আবিষ্কারের সঙ্গী হিসেবে। তরঙ্গের মাধ্যমে তথ্য প্রেরনের এই অভিনব উদ্ভাবন পৃথিবীকে নিয়ে আসে এক অসাধারন প্লাটফর্মে। যার ফলে যোগাযোগ থেকে শুরু করে আন্তজার্তিক অর্থনীতি কাঠামোতে পরিবর্তন হতে শুরু করে। যোগাযোগ ব্যাবস্থার আমুল পরিবর্তন হয়। আগে যেখানে একটা চিঠি পাঠিয়ে বসে থাকতে হতো এটি আবিস্কারের পর থেকে তার আর প্রয়োজন হয় নি।

Internal combustion engine

Internal combustion engine :
আজ পুরো পৃথিবিতে ইঞ্জিন বলতে আমরা যা বুঝি সেটা হচ্ছে এই ইন্টারনাল কম্বাশ্চন ইঞ্জিন। আমাদের সকল কাজ আজ সহজ করে দিয়েছে এই ইঞ্জিন। গাড়ি চালানো, কল কারখানা চালানো, জাহাজ চালানো, বিদ্যুৎ উতপাদন সহ সকল ক্ষেত্রে এটি এখন ব্যাপক ভাবে ব্যাবহ্রিত হচ্ছে। পেট্রোলিয়ামের সাহায্যে অর্জিত শক্তি দিয়ে এটি ঘুর্নন শক্তি তৈরি করে। এটি আবিস্কৃত হবার আগ পর্জন্ত মানুষ এতো এতো ভারি কাজগুলো হাতেই করার চেস্টা করতো।

Transistor

Transistor :
একটা ফোনকে কয়েকদেশে অথবা সব দেশের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করা মোটেই সহজ কাজ ছিলো না যতক্ষন না transistor আবিষ্কার হয়েছিলো এই ট্রানজিস্টার একটি অর্ধপরিবাহী যেটা ইলেকট্রনিক সংকেতের মাধ্যমে শক্তি যোগায়। ইহা ব্যাপক দুরত্বজুড়ে তথ্য পাঠাতে পারে।
বেশিরভাগ গবেষক মনে করেন Transistor বিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আবিস্কার। ইলেক্ট্রনিক আবিস্কার সমুহের এমন কোন যন্ত্র নেই যেখানে Transistor ব্যবহার করা হয়নি। ষাট বছর আগে ১৬ ডিসেম্বর ১৯৪৭ সালে বেলল্যাব Transistor আবিস্কার করেন।বড় বড় ইলেক্ট্রনিক যন্ত্র সমুহকে ক্ষুদ্র যন্ত্রে পরিণত করতে এবং বহন যোগ্য করে তুলতে বিশ্বজুড়ে Transistor এর অবদান অকল্পনীয়।

Refrigeration

Refrigeration
পচনশিল খাদ্যপন্য দূর দুরান্তে পরিবহন আদি কাল থেকেই ছিলো বিশাল এক সমস্যা। এছারাও শুধুমাত্র সংরক্ষন নয় ই দীর্ঘসময় জুড়ে এটিকে জীবানু এবং পচন প্রবনতা থেকে রক্ষা করার জন্য Refrigeration এর কৃতিত্ব অপরিসীম। একটা সময়ে মানুষ পন্য বা খাদ্য দীর্ঘ সময় ঠান্ডা বা সংরক্ষনের জন্য পাহাড় থেকে সংগৃহীত বরফ ব্যবহার করতেন। কিন্তু এটি পরিবেশ এবং বিভিন্ন উপায়ে অসুবিধাজনক হওয়ায় বিজ্ঞানীরা রেফ্রিজারেটর আবিষ্কার করেন। যার ফলে দেশে দেশে খাদ্য, ফলমুল, কৃষিজ পন্য, আমিষ উপাদান সহ অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ন পন্য সমুহ আমদানী এবং রপ্তানী হচ্ছে খুব সহজেই। এখন আর মানুষ খাদ্যপন্যের জন্য অপেক্ষা করতে হয় না। এখন যে কোল্ডস্টোরেজ আমরা দেখি এগুলো এই রেফ্রিজারেটর এর কল্যানেই হয়েছে।

Pasteurization

Pasteurization :

লুইস পাস্তুর বিশেষ এক নতুন প্রক্রিয়া আবিস্কার করেন যার নাম pasteruization। ব্যাকটেরিয়া সমুহ থেকে খাবারের পচন রোধ করাই মুলত এর প্রধান কাজ। তৈরীকৃত খাদ্য অথবা পানীয় থেকে পচনশীল ব্যকটেরিয়াকে সরিয়ে দীর্ঘদীন সংরক্ষনের জন্য এটি একটি নান্দনিক আবিষ্কার। মূলত বিয়ার, ওয়াইন , পাস্তরিত দুধ, দুগ্ধ জাত পন্য সংরক্ষন এর জন্য এই ব্যবস্থা ব্যাপক ব্যাবহার করা হয়। এ ছাড়া আপনি যখন অসুস্থ হয়ে যাবেন তখন খাদ্য সমুহ কে আপনার মুখে স্বাদ করে তুলে ধরার এক আশ্চর্য ক্ষমতা বহন করে থাকে Pasteurization।

Telephone

Telephone :
টেলিফোন আমাদের আধুনিক বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন উদ্ভাবন ।সব প্রধান উদ্ভাবন পর্যালোচনা করে দেখা যায় প্রত্যেক উদ্ভাবনের উদ্ভাবক এবং অবদানকারীকে নিয়ে অত্যন্ত বিতর্ক হয়ে থাকে। কিন্তু এই একটি আবিস্কার যা নিয়ে আজ পর্যন্ত কখনো বিতর্ক হয় নি। 1876 সালে আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল প্রথম টেলিফোন আবিষ্কার করেন। এই আবিষ্কার ইলেকট্রনিক্স দুনিয়াকে দিয়েছে সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন ইন্টারনেট এর প্রাথমিক ধারনা।দীর্ঘ দুরত্ব জুড়ে শব্দের আদান প্রদান করতে সক্ষম হয় এমন একটি যন্ত্র দুরত্বকে ভেদ করে মুহুর্তে যোগাযোগ স্থাপনের ফলে বিশ্ব অগ্রগতি ছড়িয়ে পড়ে অনেক দ্রুত।

Penicillin

Penicillin:-

পৃথিবী নামক গ্রহে খুব কম মানুষ আছে যারা পেনিসিলিনের নাম শুনেনি। আনুষ্ঠানিকভাবে 1928 সালে স্কটিশ বিজ্ঞানী আলেকজান্ডার ফ্লেমিং কতৃক আবিষ্কৃত পেনিসিলিন সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন উদ্ভাবন। এটি এমন একটি আবিষ্কার যেটা পৃথিবীকে এক বন্ধনে উপনীত করার জন্য বিশেষ অবদান রাখে। এটি এমন একটি অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ যেটি সঠিকভাবে staphylococci, সিফিলস এবং যক্ষা যুদ্বের পরিত্রান জন্যে একক কৃতিত্ব রাখে। বিশ্বে পরিলক্ষিত হয় এক বিশাল পরিবর্তন। এ পরিবর্তন মহারোগের বিরুদ্বে বিজ্ঞানের জয়ের পরিবর্তন।

Atomic clock

যদিও এটিকে বিপ্লবীক হিসেবে নাও মনে পারে কিন্তু আনবিক ঘড়ির উদ্ভাবন মানুষকে এগিয়ে নিয়ে গেছে বহুগুন। এবং এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন এর দ্বারা মাইক্রোওয়েভ সিগন্যাল শক্তির মাত্রা পরিবর্তন, ইলেকট্রনের নির্গমনের কাজে ব্যবহার করা হয়। আনবিক ঘড়ির সাহায্যে নির্ভুল উপায়ে বৈজ্ঞানিক হিসাব, জিপিএস, GLONASS এবং ইন্টারনেটসহ নানা ধরনের কাজ সুনিপুন, সুদক্ষ, নির্ভুলভাবে করতে ইহা যুগান্তকারী যেটি পৃথিবী পরিবর্তনে রেখেছে অকল্পনীয় ভুমিকা।

Stem turbine

চার্লস পারসন্স এর stem turbine তথা বাষ্পীয় ঘূর্নন যন্ত্র মানবতার উন্নয়নে সফলতার এক বিশাল ধাক্কা। পুরো পৃথিবিজুরে সকল দেশগুলো এখন তাদের সকল বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোতে এই প্রজুক্তি ব্যাবহার করে আসছে। জ্বালানি যাই হোক নানা কেনো বিদ্যুৎ কেকেন্দ্রের জেনারেটর এর সাথে এই জিনিষটি থাকবেই। এছারাও জাহাজের সুবিশাল ইঞ্জিনেগুলো এই পদ্ধতি আগে ব্যাবহার করতো। 1996 সালে যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিদুৎ ফেডারেশন কতৃক 90% বিদ্যুৎ কেকেন্দ্রে বাস্পিয় টারবাইন ব্যাবহার শুরু হয় তখনি শুরু হয় এই গুরুত্বপুর্ন জিনিষিটির রাজত্ব।